ভোলা

ভোলায় ঘুমের ওষুধ মিশ্রিত টাইগার খাইয়ে দুই পরিবারের দুইজন হাসপাতালে

টাইগারের সাথে চেতনা নাশক ওষুধ মিশিয়ে দুই পরিবারের মনোয়ারা ও ফারজানা নামে দুই জন-কে অজ্ঞান করে চুরির পাইতারার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিবেশী মোকসেদ্দের বিরুদ্ধে। বারিতে কেউ না থাকায় সোমবার সকাল ৯টার সময় ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড এর কোড়ালমারা প্রামের লেপসী বাড়িতে এমন ঘটনা ঘটে।

সকাল বেলা মনোয়ার পিঠা বানিয়ে খাবার সময় প্রতিবেশী মোকসেদ তাদের বারিতে আসেন চার পাঁচ জন মিলে ওই সময় তাদের কে পিঠা দেন খাবার জন্য পড়ে মোকসেদ তাদেরকে টাইগারের বোতল বের করে দেন খাবারের জন। মনোয়ারা ও ফারজান খাবারের পর পর তারা অজ্ঞান হয়ে পরেন। বিষয়টি জানান জানি হলে মোকসেদ ও তার সাথে থাকা ব্যক্তিরা সেখান থেকে চলে জান।

এইদিকে ফারজানার বাবা মা কাজের থেকে এসে ফারজানাকে ডাকা ডাকি করলে কোন সারা শব্দ না পেয়ে ঘরের দরজা বন্ধ দেখতে পান। পড়ে জানতে পারের তাদের প্রতিবেশী মোকসেদ নামে ব্যক্তি টাইগার খাবানের পর তারা ঘুমিয়ে আছেন যত ডাকা ডাকি করেন তার কোন সারা পান নাই।

এমন অভিযোগের কথা শিক্ষার করে মোকসেদ জানান, বাড়ির দরজার সামনে জুয়েলের দোকান থেকে টাইগার কিনে খাইছেন সবাই পড়ে তারা চলে গেছেন এর পর কি হয়েছে আর কিছু জানেন না বলে জানান তিনি।

দোকান দার জুয়েল জানান, অভিযুক্ত মোকসেদের সাথে সকল থেকে তার সাথে দেখা হয় নাই। তার দোকান থেকে মোকসেদ কিছু কিনেন নাই বলে জানান।

এমন ঘটনার সংবাদ শুনে সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে মোকসেদের বড় ভাই সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিকদের কে বাধা দেন। হাসপাতালে না নিয়ে গ্রামও ডাক্তার দিয়ে চিৎকিসা করতে বলেন। তখন সাংবাদিকদের উপস্থিতে তাদের কে অজ্ঞান অবস্থা তজুমদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানও হয়।

একপর্যায় সাংবাদিকদের কে মেনেছ করার জন্য ব্যাস্ত হয়ে পরেন সংবাদ সংগ্রহে বাধা দেওয়া ব্যক্তি মোকসেদের ভাই আব্বাস। সাংবাদিকদেরকে সংবাদ টি না প্রচার করার জন্য টাকা দিয়ে মেনেছ করার চেষ্টা করেন তিনি।

ভুক্তভগী ফারজানা জানান, তার চেঞ্জ থাকা অবস্থা তিনি দেখেছেন মোকসেদ মনোয়ারার শরীলের বিভিন্ন যায়গা হাত দিতে। এর পর ফারজানার শরীল খারাপ লাগলে তিনি তার বাসায় চলে জান পড়ে মোকসেদ তার পিছ পিছ জান তখন ফারজানা গড়ের দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পরেন তার পড়ে আর কিছু জানেন না বলে জানান তিনি।

স্থানীয়রা জানান, মোকসেদ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত এলাকায় বিভিন্ন অপরাধ মূল্যক কর্মকান্ড করে যাচ্ছেন। কেউ প্রতিবাদ করলে তাদের উপর হামলা করার চেষ্টা করেন। তাদের ফ্যামিলির গ্রুপ বড় হবার কারণে কেউ তাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলেন না।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাদের কে মোবাইল ফোনে পাওয়া জায় নাই।

ভুক্তিভোগীরা অভিযুক্ত মোকসেদের বিরুদ্ধে থানায় কোন লিখিত অভিযোগ ও মামলা করতে পারছেন না।

তজুমদ্দিন থানার পুলিশের সাথে মোটু ফোনের মাধ্যমে একাধিক বার কল দিয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে মোবাইল ফোনটি না ধরার কারণে যোগাযোগ করা সম্ভাব হয়নি।

Author

সম্পর্কিত সংবাদ

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

এছাড়াও পরীক্ষা করুন
Close
Back to top button

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker