প্যাকেটজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে ১৮৯ টাকা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। খোলা তেলের লিটারের দাম কমিয়ে ১৬৭ টাকা করা হয়েছে। পাম তেলের দাম দুই টাকা কমিয়ে ১৩৩ টাকা করা হয়েছে।
আজ রবিবার (১১ জুন) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ এ তথ্য জানান।
সিনিয়র সচিব জানান, ঈদুল আজহার আগে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম আরও কমতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম স্থিতিশীল থাকলে চিনির দামও কমতে পারে বলে জানান তপন কান্তি ঘোষ।
এর আগে গত ৪ মে সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়ানো হয়। সে সময় খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৭৬ টাকা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয় ১৩৫ টাকা।
তখন ভোজ্য তেল উৎপাদক সমিতি গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, ভোজ্য তেলের আমদানিতে সরকার প্রদত্ত ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ গত ৩০ এপ্রিল শেষ হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড ট্যারিফ কমিশনের সঙ্গে ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি আলোচনা সাপেক্ষে ভোজ্য তেলের মূল্য সমন্বয় করেছে।
এর আগে গেল বছরের ডিসেম্বরে খুচরা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি পাঁচ টাকা কমিয়েছিল সরকার।
এ ছাড়া পাম তেলের দাম চার টাকা কমানো হয়েছিল। সেই হিসাবে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৬৭ টাকা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতলের দাম ছিল ৯০৬ টাকা। এ ছাড়া পাম তেলের দাম চার টাকা কমিয়ে ১১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.