বিশ্বব্যাংকের ঋণের ৫০৭ মিলিয়ন ডলার পাওয়ায় বাংলাদেশের রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বুধবার দিনের শুরুতে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩০ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) মার্চ-এপ্রিল সময়ে আমদানি বাবদ ১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর সোমবার রিজার্ভ কমে গিয়েছিল বাংলাদেশের। ফলে সোমবার রিজার্ভ ২৯ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলারে নেমে যায়, যা ছিল গত ৭ বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক গণমাধ্যমে বলেন, আগামী জুনের মধ্যে গ্রস রিজার্ভ আবার ৩২ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে ২০২১ সালের আগস্টে। করোনা পরবর্তী বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আসছে, খরচ হচ্ছে সে তুলনায় বেশি। বাড়তি চাহিদা মেটাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.