সরকারবিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের অনেকেই যখন সমালোচনায় মুখর,পদ্মাসেতু নির্মাণের দূর্নীতির অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক যখন নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে, সমগ্র জাতি যখন সরকারের উদ্যোগ নিয়ে দ্বিধান্বিত হয়ে উঠেছে ঠিক তখনই বাঙ্গালীর অবিসংবাদিত নেতা, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ইস্পাত দৃঢ় কন্ঠে ঘোষনা করলেন আমরা নিজেদের অর্থেই পদ্মা সেতু নিমার্ণ করব। এরই প্রেক্ষিতে আজ শনিবার পদ্মাসেতু উদ্বোধন। আর পদ্মাসেতু উদ্বোধন উপলক্ষে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার গরীব,এতিম.অসহায়দের বন্ধু,বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি এবং ওয়ালিদ উদয়ন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ডা: মো: মুরাদ হোসেন।
জানা যায়, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের সাথে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলা যুক্ত হয়। ২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তারিখ আজ। দুই র বিশিষ্ট স্টিল ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাসের এই সেতুর উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে। পদ্মা,ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় ৪২টি পিলার ও ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্প্যানের মাধ্যমে মূল অবকাঠামো তৈরি করা হয়। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫০ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ১৮ দশমিক ১০ মিটার।