বাংলাদেশের ক্রিকেটে আবেগী ক্রিকেটার মধ্যে অন্যতম একজন হিসেবে পরিচিত মুশফিকুর রহিম। দলের প্রয়োজন বুঝে খেলার কারণে তাকে ডাকা হয় ‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’। কত-শতক বার কঠিন বিপদ থেকে দলকে টেনে তুলেছেন তিনি; বাঁচিয়েছেন লজ্জাজনক ও বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকেও। তাই মুশির প্রতি ভক্ত-সমর্থকদের প্রত্যাশাও বেশি। আর মুশিও চাপ নিতে পছন্দ করেন।
বাংলাদেশের ক্রিকেটে আবেগী ক্রিকেটার মধ্যে অন্যতম একজন হিসেবে পরিচিত মুশফিকুর রহিম। দলের প্রয়োজন বুঝে খেলার কারণে তাকে ডাকা হয় ‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’। কত-শতক বার কঠিন বিপদ থেকে দলকে টেনে তুলেছেন তিনি; বাঁচিয়েছেন লজ্জাজনক ও বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকেও। তাই মুশির প্রতি ভক্ত-সমর্থকদের প্রত্যাশাও বেশি। আর মুশিও চাপ নিতে পছন্দ করেন।
এদিকে এ চার ম্যাচেই ব্যাট হাতে ক্রিজে নেমেছিলেন মুশফিক। ৫২ দশমিক ৩৩ গড়ে করেছেন ১৫৭ রান। এর মধ্যে নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যক্তিগত অর্ধশতকও পেয়েছেন তিনি। তাই সামনে আরও বড় কিছুতেই চোখ তার।
বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্তা সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মুশফিকের ভাষ্য, আমি খুবই আশাবাদী। দুইটা অর্ধশতক করেছি। আমি যদি শেষ পর্যন্ত খেলতে পারি এবং আরেকটু বেশি রান করতে পারি তাহলে ইনশাআল্লাহ দল আবার জয়ের ধারায় ফিরতে পারবে।
মুশি যোগ করেন, জানি না এ পর্যন্ত আমি কতটুকু অর্জন করতে পেরেছি। যতটুকুই আমি দেশের জন্য ও আমার জন্য অর্জন করতে পেরেছি, আমি চাই ভক্তরা আমাকে মনে রাখুক এভাবে যেন কোনো চ্যালেঞ্জ আসলে আমি বলতে পারি এই চ্যালেঞ্জ আমি মোকাবিলা করব। আমি সত্যিই এ দায়িত্ব ও চাপ নিতে পছন্দ করি যে তারা যেন ভাবে এখন মুশফিক ক্রিজে আছে, সে বড় অবদান রাখবে।
এ সময়ে ক্যারিয়ার ও বিশ্বকাপে নিজের সেরা মুহূর্ত নিয়েও আলোকপাত করেন মুশি। এর মধ্যে ২০০৭ বিশ্বকাপে ভারতকে হারানোর স্মৃতিও স্মরণ করেন তিনি।