একই দিনে জায়েদ খান ও আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের অ্যাকাউন্ট মৃত ঘোষণা করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই অভিনেতা জায়েদ খানের ফেসবুকে ‘রিমেম্বারিং’ লেখাটি যুক্ত হয়েছে। কোনো ব্যক্তির প্রয়াণ ঘটলে ট্রাস্টেড কন্ট্যাক্ট ( বিশ্বস্ত কেউ) আবেদন করলে ফেসবুক সে অ্যাকাউন্টকে মৃত ঘোষণা করে দেয়।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য জায়েদ খানকে ফোন খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একটি চক্র আমার পেছনে লেগেছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চক্রটি তৎপর হয়ে উঠেছে। তারাই রিপোর্ট একজন জীবিত মানুষকে মৃত বানিয়ে দিচ্ছে।’
ফেসবুক প্রোফাইলটিকে মৃত বানিয়ে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ লিখেছে, জায়েদের প্রতি শ্রদ্ধা। তার সঙ্গে আপনার ঘটনা, বিশেষ দিন স্মরণ করে শেয়ার করতে পারেন, জানাতের পারেন তার পরিবার ও বন্ধুদের যে আপনি তাঁকে নিয়ে ভাবছেন।’
একইদিনে আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের ২০ লাখ অনুসারীর ফেসবুক পেইজটিও মৃত ঘোষণা করেছে ফেসবুক। এ বিষয়ে আশরাফুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি জানি না এমনটা কেন ঘটেছে, সকালে ঘুম থেকে উঠেই দেখি এই অবস্থা। কে যে কখন আমাকে শত্রু ভেবে বসলো বুঝতে বপারছি না।’
অভিনেতা জায়েদ খান নির্বাচন পরবর্তী আইন আদালতেই ব্যস্ত সময় পার করতে হচ্ছে। কেননা নির্বাচনী আপিল বোর্ড তাঁর সাধারণ সম্পাদকের প্রার্থীতা বাতিল করে দিলেও হাই কোর্ট তা বহাল রাখে। পরে আপিল বিভাগ হাই কোর্টের সে আদেশকে স্থগিত করে। আগামী ১৩ তারিখের পরে বোঝা যাবে জায়েদ খানের ভাগ্যে কী রয়েছে।
অন্যদিকে আশরাফুল আলম নিজের কাজ নিয়েই ব্যস্ত। তার সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল তিনি আশুয়ালিয়ায় একটি গানের শুটিং করছিলেন।