গ্রাম হবে শহর”””””
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইশতেহার।
টাংগাইল জেলার সখিপুর উপজেলাধীন বহেড়াতৈল ইউনিয়ন এর সদর ওয়ার্ড ৪নং ওয়ার্ড বহেড়াতৈল, খামার চালা, নয়পাড়া, ভুগলিচালা, নেরগাছচালা, ধো পারচালা এর ধোপারচালা গ্রাম থেকে পশ্চিম দিকে ১ কিলোমিটার পাকা করন করা হয়েছে। ঐদিকে বহেড়াতৈল হতে নয়া পাড়া পর্যন্ত পাকা ভুগলিচালা পর্যন্ত ইটের সলিং। মাঝখানে নেরগাছচালা গ্রাম হতে ভুগলিচালা, খামারচলা বা আমতৈল তিনদিকেই ১.৫-১.৮ কিলোমিটার রাস্তা বাকী যে রাস্তা দিয়ে প্রতিনিয়ত শত কষ্ট সহ্য করে চলাচল করে শত শত কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র যাদের দূর্ভোগের শেষ নেই।
ছবিগুলো দেখলে আপনারও বিবেক জাগ্রত হবে। বুঝতে পারবেন স্বাধীনতার এতো বছর পরেও একটি ইউনিয়ন এর সদর ওয়ার্ড এর জনগণের কতোটা দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এই রাস্তা দিয়ে জরুরীভাবে কোনো রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া সম্ভব না হওয়ার ফলে রাস্তায় প্রাণ গিয়েছে অনেকেরই, অনেকেই গর্ভপাত করেছেন রাস্তাতেই, অনেক কৃষকের ফসল জমিতেই পঁচে যাচ্ছে, কেউ ক্রয় বিক্রয় করতে আসে না যায়ও না।
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি নানা ধরনের বক্তব্য প্রদান করে ৪৯ বছর ঘুরিয়েছে কাজের কাজ কিছুই হয়নাই। কিন্তুু গত জাতীয় নির্বাচনের আগ মূহুর্তে নির্বাচনী প্রচারণায় এই গ্রামে এসেছিলেন আওয়ামী লীগের সকল নেতৃবৃন্দ যারা সকলেই আলোকিত মানুষ। যেমন এড.জোয়াহেরুল ইসলাম ভিপি জোয়াহের এমপি, শওকত সিকদার উপজেলা চেয়ারম্যান, গোলাম ফেরদৌস ইউপি চেয়ারম্যান, ইন্জিনিয়ার আতাউল মাহমুদ সহ আরও অনেকে।
সংসদ সদস্য জোয়াহেরুল ইসলাম ভিপি জোয়াহের তার বক্তব্যে বলেছিলেন, তিনি যদি আগে জানতেন এই জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি এখনো পাকা হয়নাই। তবে তিনি পাকা করেই এই এলাকায় ভোট চাইতে আসতেন।
সেইদিন সেই বক্তব্যে আপামর জনসাধারণ আশায় বুক বেধে ছিল। আজও আশায় রয়েছে।