“মান আরাফা নাফছাহু, ফাকবাদ আরাফা রাব্বাহ” (অর্থ:-নিজেকে নিজের চিন)
মরমী ধ্যান ভাবনা গুরু ভাব গাম্ভীরে সিলসিলায় আত্মপক্ষ করে কামেল পীরের (আপন মুর্শেদের) চেষ্টা নিজেকে রুপে খুঁজে পাওয়া সম্ভব এমনটি মতপ্রকাশ ফকির সাধুদের।
শীতের প্রকান্ড চাপে প্রকৃতির সঙ্গে বসবাসরত বৃক্ষরাজি, তরু-লতাকে সাজে নবধুকে লাজুকময়ী চেরা প্রদর্শন করা হয় নতুন দিগন্ত এই বসন্ত কালে। চতুষ্পার্শ্বে বুড়ো ঘোলাটা, ফুটজুলেলন ফুলে শাগমী শাগিত বিশ্রী ভাব, ফুটে রুপে নাচের ফুল, ফুটে রুপে নাশক, শিমুল, স্বর্ণশিমুল, ক্যামেলিয়া ইত্যাদি। আর নৈসরিক বিনোদনে মাুয়ারা চারপাশ মানুষের শুরু হয় নববস, কেত খান। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সাধু বা সূফিদের বাৎসারিক আমাদের মাহফিল। কিন্তু এ বছর বড় পরিসরে না দেখতে আমাদের দেখা হয়েছে দর্শনার্থীরা এমন সংজ্ঞায়। প্রতি বছর বাংলা ১৮ ফাল্গুন বাৎসরিক আমাদের শক্তি হয়।
সরেজমিনে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) সন্ধা থেকে রাতের শেষ প্রহর অবধি বাউল গান (তত্ত্বগান) কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের শাহর চরাঞ্চল। ফকির নুরুল ইসলাম চিশতী শাহ বাড়ীতে এই খেলার অনুষ্ঠান করা হয়।
আবিষ্কারের পাকঞ্জাতনকমোমবাতি আগরবা প্রজ্জ্বলিত করে, দদর্ন্য শরিফ ও প্রার্থনা পাঠ করে অন্য নৈদ্য শেষ করে শুরু হয় শিক্ষাগানের আলোচনার। আধ্যাতিক গানের সুর ও বজনার ওয়ানিতে মোখরিত হয় বাউল মন।
জানা যায়- কমিশনার পিতার দ্বৈতভক্তে ফকির ইসলাম শাহ (চিশতী) তিনি একই হাজী বাড়ির নামক মহল্লার কৃতি। হযরত শাহাউদ্দীন চিশতী (র:) শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন, নারই থারত শাহ সুফি একুব চান ফকির (র:) এর কাছে,তাহার পির উচ্ছের পির হযরত সূফি আবু চিশতী (র:) তি পীর ছিলেন তিনার চাচা হযরত সু রতন ফকির চিশতী (র:)।
আরো জানা যায়- অধিকাংশের গান গান পরিবেশন করেন, ছন্দু সরকার, শফিকুল ইসলাম, তোতা শাহ, নাসিররাজ, বোরহান উদ্দীনপাগল সূতি শাহাশাতী।
পৌর শহরের বাসিন্দা,এলাকা ও প্রতিবেশী স্থানীয় স্থানীয় ময়মুরুব্বি, কিশোর, যোবক, এবং সংস্কৃতিমনা শ্রেনী নারী নারী সহকর্মী। ব্যবধান করে বইটি।
আমার নাসিররাজের সাথে কথা হলে জানান, ওস্তাদ মাহফুজরাজের লেখা আমার লেখা –
“ধরে মন সাধুর সংগে,
জাগাও মধুর প্রেম তরঙ্গ,
পঞ্চরসের রসিক হও,
শব্দ, স্পর্শ, রূপ, রস, গন্ধ তত্ত্ব নিলিও”
আরো জানান, অনেক নীতির নীতি রয়েছে পাপ পূর হিসেব যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করতে পারে।
স্থানীয় গোলাপ শাহ বলেন, ফকির নুরুল ইসলাম শাহ চিশতী আমাদের বংশের মুরুব্বি অত্যন্ত মান্য ব্যক্তি।
ওনি আমার পির ভাই অসংখ্য গুনের অধিকারী তিনি।
কম্বর মেম্বার কামর গঠন কাঞ্চন জানান, নুরুল ইসলাম শাহ একজন ভালো মানুষ, অত্যন্ত গুণীজন আমরা বহুকাল থেকে আসছি প্রতি বছরের ফাল্গুনের আঠারো তারিখের তারিখরোটা করেন।
সিদলা ঐক্যের প্রতিনিধি সফল এম এম মোহাম্মদ সিরাজদীন (এ) বলেন, নুরুল ইসলাম শ্রদ্ধা ভাজন আমার প্রিয় মানুষ। উনার অসংখ্য ভক্তবৃন্দ ও শিষ্য রয়েছে স্থানীয় ও দেশের বিভিন্ন স্থানে।