বুধবার ( ২৫ জানুয়ারি) বিকেল থেকে আশরাফুল হোসেন হিরো আলম অ্যাকাউন্টটিতে ‘রিমেম্বারিং’ লেখা দেখা গেছে।
সাধারণত কেউ মারা গেলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ‘রিমেম্বারিং’ লেখাটি দেখায়। প্রথমদিকে হিরো আলম মনে করছেন, কেউ রিপোর্ট করে এ কাজটি করেছে। কারণ এর আগেও তার অনেকগুলো ফেসবুক আইডি হ্যাক করেছে। গত ডিসেম্বর মাসে তার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ যা বর্তমানে ২ মিলিয়ন ব্লু ব্যাজ (ভেরিফাইড) উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। তখন ধারণা করা হয়েছিল সমালোচিত মন্ত্রী মুরাদ কে নিয়ে গান করার কারণে এরকমটা হয়েছিল।
তিনি আরো বলেন, আমার ক্ষতি করতে একশ্রেণীর মানুষ উঠেপড়ে লেগে আছে কিন্তু আমাকেে দাবিয়ে রাখতে পারবেও না। আমি আমার কাজ করে যাব, যত বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন। কেউ উপরে উঠতে চাইলে তাকে টেনে হিঁচড়ে তলানিতে নেওয়া দায়িত্ব্ব পড়ে অনেক হিংসাত্মমক মানুষগুলোর। যারা অপরের ভালো দেখতে পারেনা আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, তোমরা অপরের ক্ষতি করার সময়টুকু নিজের কাজে লাগাও তাহলে ভবিষ্যৎ সুন্দর হবে নেহাৎ জীবনে কিছুই করতে পারবেনা তোমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার এখনো সময় আছে মানুষের পেছনে না লেগে নিজেকে নিয়ে ভাবার চেষ্টা করো।
আমাদের কারা টার্গেট করেছে, কেন করেছে কিছু জানি না। একটা বিব্রতকর অবস্থা। আমি যাতে নির্বাচনী প্রচারণা না করতে পারি সেজন্য এ কাজটি করেছে। এটা শয়তানি করে করেছে।
এর আগে অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশকেও মৃত দেখাচ্ছিল ফেসবুকে। বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) তিনি বলেছিলেন, ‘যে এই কাজ করেছেন তার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও হেদায়েত কামনা করছি।’
এদিকে শনিবার (২২ জানুয়ারি) সকালে জায়েদ খানের আইডিতে ‘রিমেম্বারিং’ লেখাটি দেখা যায়নি। মিশা সওদাগর, জিয়াউল পলাশের আইডি থেকেও লেখাটি সরিয়ে নিয়েছে ফেসবুকে।