রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের দাসমারিয়া গ্রামে রাতের আঁধারে চলছে পুকুর খনন ও মাটি যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় আর এই পুকুর খনন এর মাটি পরিবহনে ধ্বংস হচ্ছে কোটি কোটি টাকা ব্যায় এ নির্মিত গ্রামীণ সড়ক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পুকুর এর এরিয়া (সাড়ে তিন বিঘা) এবং পুকুর মালিক এর নাম শ্রী: চন্দ্র কুমার পুকুর এর দায়িত্বে আছেন শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বার মো: জুয়েল। পুকুর মালিকের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ‘আমাদের পুকুর অনেক আগের। সাংবাদিকরা পুকুর মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ধানি জমির শ্রেণী পরিবর্তন ও পুকুর উল্লেখ এর কাগজ পত্র আছে? পুকুর মালিক উত্তরে বলেন, সকল কাগজ পত্র আছে। সাংবাদিকরা কাগজ পত্র দেখতে চাওয়াতে নানান ধরণের অযুহাত দেখান।
স্থানীয় সূত্রে ও নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দিনের বেলায় পুকুর খনন হয় না সন্ধ্যার দিকে ভেকু পয়েন্ট এ আসে। এবং রাত আটটার দিকে কিংবা তার ও পরে মাটি খনন করা কাঁকড়া গাড়ি পয়েন্ট এ আসে এবং মাটি খনন এর কাজ শুরু হয় পুকুর থেকে মাটি বাহিরে যায় রাত দশটার পরে। রাতে গ্রাম্য রাস্তায় মাটি বোঝাই গাড়ি চলাই সাধারণ মানুষও বিরক্ত। এমনিতে প্রচন্ড গরম ঠিক মত কারেন্ট থাকে না বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে ঘুমোতে সমস্যা হয় যখন কাকড়া গড়ি রাস্তা দিয়ে যায় বারবার তারা এলাকার প্রভাবশালী বলে আমরা কিছু বলতেও পারি না।
স্থানীয় ব্যাক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, পুকুরের মাটি বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়াতে রাস্তায় মাটি পড়ছে এতে রাস্তা খারাপ হয়ে যাচ্ছে।মাঝে মধ্যে একটু আরটু বৃষ্টি হলে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা সম্ভব হচ্ছে না। বিভিন্ন রকম গাড়ি স্লিপ করে পড়ে যাচ্ছে ও এক্সিডেন করছে বিশেষ করে মটরসাইকেলে যাতায়াত করা খুবই রিস্কি হয়েগেছে।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.