বরখাস্ত শিক্ষক এনামুলের বিরুদ্ধে অসংখ্য ব্যাক্তির জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এমন ঘটনাটি ঘটেছে, টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার ৬ নং ওয়ার্ডের গড়গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত হাজী সেকান্দার আলীর ছেলে, মোঃ এনামুল হকের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, সখিপুর পৌরসভার গড়গোবিন্দপুর মৌজার দাগ নং ১৩৭৩/১৩৯৩ এর জেএ নং ১০৫ এস এ খতিয়ান নং ২৪৮, দলিল, খাজনা, খারিজ, সকল কাগজপত্র থাকা শর্তেও, জমির প্রকৃত মালিক হাজী আফাজ উদ্দিন ও রেজাউল এর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত টাঙ্গাইল বিচার দিন অবস্থায় বিচারক বিবেচনা করে সকল কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে হাজী আফাজ উদ্দিনের গং পক্ষে রায় দিয়েছে আদালত।
বাদীপক্ষ হাজী আফাজ উদ্দিন ও মো: রেজাউল জানায়। নগদ টাকা দিয়ে জমি কেনার পর এনামুল হক, সাংবাদিকতার ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে জমির প্রকৃত মালিক পক্ষ কে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছে এবং জায়গাটি দখল করার জন্য ব্যাপক ক্ষমতা প্রয়োগ করেই যাচ্ছে। তারপরেও থেমে নেই, একাধিক মামলার আসামি এনামুল হক গংরা অপকর্মের হোতা এনামুল হকের বিরুদ্ধে আড়াইপাড়া বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো: এনামুল হক, প্রধান শিক্ষকের স্বাক্ষর জাল করে ১,৫৩,০০০ হাজার টাকা উত্তোলনের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত হয়।
এরপর রাতারাতি সাংবাদিক পেশায় জড়িয়ে পড়ে। একই এলাকার আব্দুল কাদেরের ২৫ শতাংশ জায়গা দখল, স্থানীয় মাদ্রাসার টিনশেড ঘরের ৮৬,০০০ হাজার টাকা আত্মসাৎসহ নারী কেলেঙ্কারির মামলা ০২ নং আসামি। তার পরেও সে কিভাবে সাংবাদিকতার নাম ভাঙ্গিয়ে চলে তা জনমনে প্রশ্ন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট এলাকাবাসীর একটি দাবি, প্রশাসন যেন দ্রুত তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়।