কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের প্রতিটি কাচা বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে কাচামালের দাম কমেছে প্রায় অর্ধেক, আল- আমিন (৩০) নামে একজন কাচামাল খুচরা ব্যবসায়ি জানান, নভেম্বরের শুরুর দিকে হঠাৎ কাঁচা মালের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে যায়, রসুন বাদে মোটামোটি সব পণ্যের দাম ৫০ শতাংশ বেড়ে যায়। ২০-২৫ দিন দ্বিগুন বৃদ্ধি পেতে থাকে আবার পূর্বের অবস্থানে ফিরে আসে নভেম্বরের ২০ তারিখের পরে।
চড়া দামের সময় কাচা মরিচের দাম ছিল ৮০ টাকা বর্তমানে ৪০ টাকা কেজি প্রতি। বেগুন পূর্বে ৪০-৫০ টাকা, বর্তমানে ২০-৩০ টাকা, সিম পূর্বে ৫০ টাকা বর্তমানে ৩০ টাকা, করল্লা পূর্বে ৮০ টাকা বর্তমানে ৪০ টাকা, ফুলকপি পূর্বে ৬০ টাকা বর্তমানে ৩০টাকা, পেয়াজ পূর্বে ৫০-৫৫ টাকা বর্তমানে ৩০-৩৫ টাকা, আদা পূর্বে ৮০ টাকা বর্তমানে ৫০ টাকা, মুলা পূর্বে ২০-২৫ টাকা হালি বর্তমানে ৫-১০ টাকা ইত্যাদি।
আজ( শুক্রবার) ২৬ নভেম্বর উপজেলার হাজিপুর বাজার থেকে ছবিটা তোলা হয় এবং খুঁজ নিয়ে দেখা যায়, কিছু খুচরা ব্যবসায়ী কাচামালের দাম চাচ্ছে চড়া কিন্তু বিক্রি করতেছেন স্হীতিশীল দামে।
রুহুল মিয়া (৪০) কাঁচা মালের স্থায়ী ব্যবসায়ী। তিনি হোসেনপুর বাজারের একজন ব্যবসায়ী। তার সাথে কথা বলে জানা যায় কাঁচা বাজারের উর্ধগতি হলে ব্যবসায়ীরা লাভবান।
উপজেলার পিতলগঞ্জ, হাজিপুর, নতুন বাজার চরবন্ধ বাজার, বোর্ডের বাজার ঘুরে দেখা যায় মোটামুটি স্থিতিশীল অবস্থা।
কাচা আড়ৎ এর সূত্র অনুযায়ী জানা যায়- কাঁচাপণ্যের দাম চড়া থাকলে খুচরা ব্যবসায়ীদের লাভ হয় বেশি, ক্রেতাদের সর্বনাশ। কখনো কখনো মালামালের চাহিদাও হয় ব্যাপকহারে বৃদ্ধি।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.