অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী লেখনী ও সংবাদ প্রকাশের কারণে একাধিকবার কারা নির্যাতিত গণমাধ্যমকর্মী লাবু খন্দকারের ৩৫ তম জন্মদিন আজ।
যদিও আদালত ওই সব মামলাগুলো থেকে তাকে পরে বেকসুর খালাস প্রদান করেন। এস্বাবি নিউজ পোর্টালের সম্পাদক ও প্রকাশক লাবু খন্দকার নানা প্রতিকূলতার মধ্যে তার লেখনি চালিয়ে যাচ্ছেন। সমাজের অন্যায় ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার হয়ে কলম সৈনিক হিসেবে আপসহীনভাবে লেখনী অব্যাহত রেখেছেন।
গত, ২৯শে নভেম্বর তিনি তথ্য প্রযুক্তি আইনের তিনটি মামলায় বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের মহানগর দায়রা জজ কর্তৃক ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কেরানীগঞ্জ থেকে ১ বছর ৪ মাস পর জামিনে মুক্তি পান। তিনি সমাজের ভিআইপিদের অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রায়ঃশ প্রতিবেদন করে বেশ সাহসিকতার ও আপসহীনতার পরিচয় দিয়েছেন।
বাসাইল উপজেলার ফুলকী ইউনিয়নের যশিহাটীতে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শফিকুল ইসলাম। তার মা আয়েশা বেগম শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজ ও হসপিটালের ড: মারজিয়া খানমের ভূল অপারেশনে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি সরকারি সা’দত কলেজ থেকে ২০১২ সালে বিএসএস পাশ করেন। ছোট বেলা থেকেই মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি সমাজের ঘটে যাওয়া অনিয়ম ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করছেন।
এজন্য টাঙ্গাইলের হাইব্রিড গণমাধ্যমকর্মীরা তাকে নিয়ে নানা বিতর্কমূলক আলোচনা করলেও এতে পরোয়া করেন না তিনি। তিনি জানান, ভালো কাজে বাধা আসবেই। নানা প্রতিকূলতা আসবে। তাতেই থেমে থাকলে বিজয় হবেনা। আমাদের সকলের জন্মগ্রহণের অবশ্যই সফল হওয়ার উদ্দেশ্য থাকে, আর সফলতা পেতে হলে অবশ্যই অক্লান্ত পরিশ্রম ও সাহসিকতা, বুদ্ধিদীপ্ত মেধা খাটিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।