বর্তমানে ইভ্যালির যে অর্থের তথ্য পাওয়া গেছে তা দিয়ে গ্রাহকদের পাওনা টাকা পরিশোধ করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন, হাইকোর্ট গঠিত ইভ্যালি পরিচালনা পর্ষদ বোর্ড।
শুক্রবার (১ জুলাই) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে ইভ্যালি পরিচালনার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমানে ইভ্যালির কাছে প্রায় ২৫ কোটি টাকার পণ্য রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকে যে টাকা আছে, তা দিয়ে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধ সম্ভব নয়।
শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ইভ্যালির গ্রাহকদের টাকা এক পাসওয়ার্ডেই আটকে আছে। বারবার ধরনা দিয়েও ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেলের কাছ থেকে পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা যায়নি।
তিনি বলেন, মূল সার্ভার সচল না হলে গেটওয়েতে থাকা ২৫ কোটি টাকা ছাড় করবে না ব্যাংকগুলো। পাওনাদারদের তথ্য না পাওয়ায় ২৫ কোটি টাকার পণ্য থাকলেও তা দেওয়া যাচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, ইভ্যালির শেয়ার হস্তান্তর করতে হলে পরিচালনা বোর্ডের কাছে আসল কাগজপত্র জমা দিতে হবে। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী বর্তমান বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- বোর্ডের সদস্য সাবেক সচিব মোহাম্মদ রেজাউল আহসান, মাহবুবুল করিম, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফখরুদ্দিন আহম্মেদ, আইনজীবী ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.