উপজেলার তালম ইউনিয়নের কলামুলা নয়লাপাড়া পুকুরে স্থানীয় প্রভাবশালী সুদেব কর্মকার (৫৭) বিরুদ্ধে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জোরপুর্বক মাছ ধরে বিক্রিতে বাধার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী জগেন কর্মকার অভিযোগ করে বলেন, খুদ্রবাড়িয়া আদিবাসী মৎসজীবি সমবায় সমিতির নামে খুদ্রবাড়িয়া গ্রামের নয়লাগাড়ী পুকুর ৩.৪৪ একর আয়তনের একটি পুকুর দীর্ঘ ৬বছর যাবৎ সরকারী ভাবে লী¦জ নিয়ে মাছ চাষ করে আসছিলাম আমি অত্র পুকুরের সভাপতি ছিলাম। পুকুরে মেয়াদ উর্ওীন হওয়ায় সুদেব কর্মকার লী¦জ গ্রহন করে সে নিজেই সভাপতি হয়েছে। পুকুরে আমাদের বেশ কিছু মাছ ছিল যার আনুমানিক মুল্য প্রায় দুই লক্ষ টাকা। মাছ ধরার জন্য কয়েক দিন সময় চাইলে সুদেব কোন সময় দিতে চায় না। বিষয়টি নিয়ে আমরা উপজেলা ভূমি অফিসে যোগাযোগ করি তখন সহকারী কমিশনার ভূমি স্যার আমাকে ৩০ হাজার টাকা দিতে বলেন এবং মাছ ধরার জন্য কয়েকদিন সময় দেন। তারপর আমি জাল ভারা করে পুকুরে মাছ ধরতে গেলে সুদেব কর্মকার সহ তাঁর বাহিনী বাঁধা দেয় এবং পিস্তলের ভয় দেখিয়ে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
বাধা দেওয়া প্রসঙ্গে সুদেব কর্মকার জানান, সরকারী ভাবে লী¦জ নিয়ে পুকুরে সভাপতি হয়েছি। জগেন কর্মকারের মেয়াদ শেষ। তারপরও সহকারী কমিশনার (ভূমি)স্যার আমাকে ডেকে জগেন কর্মকারকে পুকুরের মাছ তুলে নেওয়ার জন্য সাতদিন সময় দেওয়ার কথা বলেন । কিন্তু এক মাস হয়ে যায় তারপরও মাছ ধরে না। এই জন্য মাছ ধরার বাধাঁ দিয়েছি। কিন্তু আমি পিস্তলের ভয় দেখায় নি।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts to your email.