ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলাচলকারী গণপরিবহনের বেশির ভাগই সিএনজি চালিত। কম সংখ্যাকই চলে ডিজেলে। কিন্তু তেলের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে পরিবহনগুলোতে। সরকার নির্ধারিত কিলোমিটার অনুপাত হারে বাস মালিক সমিতি বাসের ভাড়া নির্ধারিত করেছেন।
বাস কাউন্টারগুলোতে ভাড়ার তালিকা সাটানো থাকার কথা থাকলেও বেশির ভাগ কাউন্টারেই নেই ভাড়ার তালিকা। আর সে সুযোগে আন্ত:জেলা বাসের পরিবহনগুলো যেমন ইচ্ছা তেমন ভাড়া আদায় করছে যাত্রীদের কাছ থেকে।আর এতে যাত্রীদের অসহায়ত্ববোধ ছাড়া আর কিছুই করার নেই বলে জানালেন যাত্রীরা।
যাত্রীরা বলছেন বাস ভাড়ার তদারকি করার কেউ নেই। প্রশাসনের উদাসীনতায় আরো বেশি বেপরোয়ারা বাস পরিবহন মালিকরা।
বাস টিকিটে কাউন্টারের সংশিলষ্টরা বলছেন, সরকারের নিধারণ করা ভাড়াই তারা নিচ্ছেন। বরং সরকারের নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে আরো কম ভাড়া নেন পরিবহনগুলো।
কুমিল্লার পদুয়ার বাজারের চট্টগ্রামগামী গ্রাম বাংলা পরিবহন নেন ২২০টাকা, সৌদিয়া ২৬০টাকা, তিশা ৩০০টাকা, প্রকার ভেদে ২৫০টাকা।, ঢাকাগামী বাসের ভাড়া ২৪০টাকা থেকে ৩২০টাকা। প্রকার ভেদে বাসের ভাড়া কম বেশি রয়েছে।