“ভিয়েতনাম থেকেও চাল আনব। এছাড়া থাইল্যান্ড, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে সরকার সরাসরি ওই দেশের সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করে চাল আমদানি করবে।’
রোববার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে মেঘনা তীরে নির্মাণাধীন সাইলোর নির্মাণকাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ভারত থেকে চাল আমদানির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, আমরা বাণিজ্যকে রাজনীতির সাথে মিলিয়ে ফেলি না। ভারত থেকে চাল কিনলে তুলনামূলক ভাবে খরচ কম পড়বে। এজন্য দেড় লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া আছে। আমরা আশা করি সে চাল দ্রুত আসবে।
পাশাপাশি আমরা একক কোনো একটা দেশের উপর নির্ভর করব না। যেহেতু আমাদের খাদ্য ঘাটতি আছে, আমরা অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি করে সে ঘাটতি পূরণ করব।
তিনি বলেন আমাদের দেশে ৭০ লাখ টন গমের চাহিদা রয়েছে আমরা উৎপাদন করতে পারি মাত্র ১০ লাখ মেট্রিক টনগম। গম চাষে জমিগুলো এখন ভুট্টা চাষ হচ্ছে। অধিকাংশ গম বাহির থেকে আমদানি করতে হচ্ছে।