রাজশাহী মহানগরে অনেকটা সফলভাবেই শেষে হয়েছে করোনার প্রথম ডোজ টিকাদান কর্মসূচি।
এর আওতায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) অন্তত ৮৫ শতাংশ মানুষকে করোনার প্রথম ডোজ টিকার আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। এটাই রাসিকের লক্ষ্যমাত্রা ছিল বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ।
৯৬ দশমিক ৭২ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ রাজশাহী মহানগরে মোট ১০ লাখ ১১ হাজার করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আঞ্জুমান আরা বেগম। এর মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ রয়েছে।
তিনি বলেন, মহানগরে অধিকাংশ মানুষই প্রথম ডোজের আওতায় চলে এসেছে। এর মধ্যে অনেকেই দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজও নিয়ে নিয়েছেন। মূলত এখন করোনা টিকার বাইরে আছে শূন্য থেকে ১২ বছরের নিচের শিশুরা।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা তিন দিনের টিকাদান কর্মসূচির শেষে ১ হাজার ৭২২ জনকে করোনার প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রথম দিন করোনার প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ২৯ হাজার ৩০০ জন ও দ্বিতীয় দিন ২৭ ফেব্রুয়ারি টিকা নিয়েছেন ৩ হাজার ১০০ জন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আঞ্জুমান আরা বলেন, তাদের টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। বর্তমানে প্রথম ডোজ টিকাদান কর্মসূচি শেষ। এখন যারা দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ টিকা নিতে বাকি আছেন তাদের পর্যাক্রমে টিকা দেওয়া হবে।
এছাড়া স্কুল পর্যায়েও দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হবে। আগামী শনিবার (৫ মার্চ) রাজশাহী মহানগরের শহীদ নজমুল হক পার্লস স্কুলে টিকা দেয়া হবে।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts sent to your email.