নওগাঁর ধামইরহাট সদর সহ গ্রাম-গঞ্জে ভয়াবহ মাত্রায় বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা ও উপদ্রব বেড়েছে । ইতোমধ্যে উপজেলার চকিলাম গ্রামে একই দিনে ১জন মানুষসহ ৭টি ছাগল ও ২টি গরুকে কামড়িয়ে আক্রান্ত করেছে। ঐ দিন পার্শবর্তী দূর্গাপুর গ্রামের জিল্লুর রহমানের গরুসহ আরো ৩টি গরু ও ৫টি ছাগলকে কামড় দিয়ে গুরুতর জখম করে। এনিয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন এলাকাবাসী। ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে কুকুর দেখলেই ভয়ে পালাচ্ছে। কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত উপজেলার চকিলাম গ্রামের হাদিবুল ইসলাম জলাতঙ্ক রোগ থেকে রক্ষার পেতে র্যাবিস ভ্যাকসিন গ্রহন করেছেন বলে তিনি জানান। বেওয়ারিশ কুকুর নিধন উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১২ সাল থেকে বন্ধ রয়েছে। ফলে কেউ আইন লঙ্ঘন করে অত্যাচারি কুকুর মেরে ফেলতে পারছেনা। জনসাধারণের মতে বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যাবস্থা গ্রহন না করায় বেড়েছে কুকুরের সংখ্যা। এলাকাবাসী মনে করেন কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ নেয়া এখনি প্রয়োজন। সেহেতু কুকুরের বন্ধ্যাকরন টিকা দেয়া ও পাগল কুকুরগুলো নিধন করা একান্তই দরকার বলে অভিজ্ঞ মহল মত পোষন করেছেন।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts sent to your email.