চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি করলে তাকে আইনের হাতে সোপর্দ করুন। আওয়ামীলীগ সরকার বিগত ১৬ বছর ক্ষমতা থাকা কালীন সময় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা অস্ত্রবাজি, দখলবজি, ঠেন্ডার বাজি, চাঁদাবাজি সম্পদ লুটপাট করেছে। প্রতিটি এলাকায় এলাকায় তারা সন্ত্রাসী আস্তানা গড়ে তুলেছিল। সেই সকল সন্ত্রাসীরা অবৈধ অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাবাজি করত, টেন্ডারবাজি করত।
আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। ওই সকল সন্ত্রাসীরা এখন আত্মগোপনে আছে। তাদের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে এবং আইনের আওতায় আনতে হবে। তাদের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হলে তারা আবারও সন্ত্রাসী নৈরাজ্য ও চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হবে। এখনো পর্যন্ত ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নাম ভাঙ্গিয়ে এবং নব্য বিএনপি সেজে দখলবাজী ও চাঁদাবাজি করছে। ঐ সমস্ত সন্ত্রাসীদের মুখোশ উন্মোচিত করতে হবে এবং গ্রেফতার করতে হবে।
তিনি ১৪ সেপ্টেম্বর, শনিবার, বিকালে, ফিশারীঘাট ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
ডা. শাহাদাত হোসেন আরো বলেন, আওয়ামী সরকার ১৬ টি বছর জনগণের উপর নির্যাতন নিপীড়ন চালিয়েছিল। এরা দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে দিয়েছে।
ফ্রোজেন ফিস ট্রেডার্স এন্ড ইমপোর্টার্স কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড সভাপতি হাজী আজিজুল হক মাসুম এর সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট নাজিমুদ্দিন চৌধুরী, নগর বিএনপি আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য গাজী মুহাম্মদ সিরাজুল্লাহ, কামরুল ইসলাম, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, বিএনপি নেতা শাহজাহান সিরাজ, হাজী ইসমাঈল হোসেন বালী, আব্দুল্লাহ আল সগীর, মোহাম্মদ ইলিয়াস, সোলাইমান সর্দার, হাজী আলী হোসেন সওঃ, রৌশানগীর আমিন, মোহাম্মদ হাসান, নাছির সও, মোহাম্মদ মুসা, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, হাসানুল করিম, মো: রাজু, আব্বাস আলী, মো: সেলিম, সুব্রত আইচ, মো: মাহবুব, মো: মাসুম, এরফান, আলমগীর, টিপু, সাকের, মো: বাহার প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।
Discover more from MIssion 90 News
Subscribe to get the latest posts sent to your email.